চট্টগ্রামের খুলশী থানাধীন সেগুনবাগান এলাকায় বাংলাদেশ রেলওয়ের জায়গায় স্থাপিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে গিয়ে বাধার মুখে পড়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। দখলদারদের প্রতিরোধের মুখে অভিযান অসমাপ্ত রেখে ফিরে আসেন উচ্ছেকারী দল।
দখলদাররা দাবী করেন, সরকার রোহিঙ্গাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করতে পারলে আমরা বাঙালি হয়ে কেনো বসতি স্থাপন করতে পারবো না?
বুধবার (৯ অক্টোবর) সকালে রেলওয়ের তাদের জায়গা দলখমুক্ত করতে যায়। বাধার মুখে মাত্র ২২টি সেমিপাকা ও ৮টি দোকান উচ্ছেদ করতে পারেন তারা।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাসুদ রানার নেতৃত্বে উচ্ছেদ অভিযানে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা মো. বোরহান উদ্দিন, রেলওয়ের ভূ-সম্পদ কর্মকর্তা মাহাবুবুল করিম, খুলশী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কবির হোসেন অংশ নেন।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, তালিকা করে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে গিয়েছিলেন তারা। কিন্তু অবৈধ স্থাপনার মালিকরা গুজব ছড়ায় সব বসতি গুড়িয়ে দিতে উচ্ছেদকারী দল মাঠে নেমেছে। এতে এলাকার হাজার হাজার মানুষ উচ্ছেদ কার্যক্রমে বাধা দেয়। তবে তারা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে বদ্ধপরিকর। আবারো উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দখলদাররা উচ্ছেদকারী দলের সামনে নানা স্লোগান দেওয়ার পাশাপাশি প্রশ্ন রাখেন, সরকার রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছে। বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে আমরা কি দোষ করলাম? রোহিঙ্গারা পাইলে আমরা কেন পাবো না?
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে অবৈধ ইটভাটায় অভিযান
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে অবৈধ ইটভাটায় অভিযা আমিনুল ইসলাম,নাইক্ষ্যংছড়িঃ অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযানে অংশ হিসাবে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুমে পাহাড়ে গড়ে উঠা...
Discussion about this post