৫০ লাখ টাকা না দেয়ায় দুই ভাই এবং এক ভাগিনাসহ তিনজনকে ক্রসফায়ারের নামে হত্যার অভিযোগে টেকনাফ থানার বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, সহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে নালিশী দরখাস্ত করা হয়েছে। এতে আসামী হিসেবে অভিযুক্ত ৩৫ জন পুলিশের সদস্য। বাকী ৬ জন মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাসী ও পুলিশের দালাল।
সোমবার (৩১ আগস্ট) কক্সবাজার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত নং-৩ এ নালিশি দরখাস্তটি দায়ের করা হয়েছে।
বাদী সুলতানা রাজিয়া মুন্নি (২২) টেকনাফ উপজেলা রঙ্গীখালী গাজী পাড়ার মৃত ছৈয়দ আলমের স্ত্রী।
এ সংক্রান্ত আর কোন মামলা আছে কিনা তদন্ত করে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে টেকনাফ থানাকে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক মোহাং হেলাল উদ্দীন। বাদি পক্ষের আইনজীবি দিদারুল মোস্তফা সাংবাদিকদের এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বাদি এজাহারে উল্লেখ করেন, গত ৬ মে দিবাগত রাত ২টার দিকে রঙ্গীখালী গাজী পাড়ার বসতবাড়ি থেকে সৈয়দ আলম ও তার ভাই নূরুল আলম এবং তাদের ভাগিনা আনসার সদস্য সৈয়দ হোসন প্রকাশ আবদুল মোনাফকে ওসি প্রদী কুমার দাশ, এসআই মশিউর রহমানের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। পরে পরিবারের কাছ থেকে ৫০ লাখ দাবি করেন ওসি প্রদীপ। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে ওই দিন ভোরে বন্দুকযুদ্ধের নামে তিনজনকেই গুলি করে হত্যা করে।
দেশের ৬৫১ তম থানা কক্সবাজারের ‘ঈদগাঁও’
সমুদ্রকন্ঠ রিপোর্ট ॥ কক্সবাজার সদর উপজেলার পাহাড় ও উপকূল বেষ্টিত বৃহত্তর ঈদগাঁওকে আলাদা থানা ঘোষণা করা হয়েছে। ঈদগাঁওর পাঁচ ইউনিয়নের...
Discussion about this post