এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলে জিপিএ গ্রেড নির্ণয়ে চলতি মাসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবে গ্রেড মূল্যায়ন টেকনিক্যাল কমিটি। তার ওপর ভিত্তি করে একটি নীতিমালা করে ফল প্রকাশ করা হবে।
মঙ্গলবার (১০ নভেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির সভাপতি ও গ্রেড মূল্যায়ন কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক মু. জিয়াউল হক।
তিনি বলেন, আগের দুই পরীক্ষা জেএসসি ও এসসসির ফলের ওপর শিক্ষার্থীর গ্রেড নির্ধারিত হবে। এজন্য আট সদস্যের টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করা হয়েছে। এরইমধ্যে আমরা চারটি সভা করে একাধিক প্রস্তাব তৈরি করেছি। তা থেকে চূড়ান্ত একটি প্রস্তাব নির্বাচন করে নভেম্বরের শেষ দিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এর ভিত্তিতে নীতিমালা তৈরি করে এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার ফলাফল তৈরি করা হবে।
জানা গেছে, ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যানকে সদস্য সচিব করে আট সদস্যের কমিটিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের প্রতিনিধি এবং কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানকে সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে। তাদের পরামর্শে বিভাগ পরিবর্তনকারীদের বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বিভাগ পরিবর্তনজনিত (যারা বিজ্ঞান থেকে মানবিক বা অন্য বিভাগ পরিবর্তন করেছেন) কারণে যে সমস্যা হতে পারে, তা ঠিক করতেও বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ নেওয়া হবে।
স্কুল খুলে দিতে বলছে ইউনিসেফ
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের কারণে স্কুলের কার্যক্রম আরও এক বছর ব্যাহত হলে সে ক্ষতির ভার শিশুরা বইতে পারবে না বলে মন্তব্য...
Discussion about this post