হাইকোর্টের নির্দেশনা না মেনে ওসি প্রদীপকে পদোন্নতি দেয়া কেনো আদালত অবমাননার শামিল নয়, তা জানতে চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছেন এক আইনজীবী।
স্বরাষ্ট্রসচিব ও আইজিপিসহ চারজনের কাছে এই নোটিশ পাঠিয়েছেন আইনজীবী জুলফিকার আলী জুনু। ৭২ ঘণ্টার মধ্যে নোটিশের জবাব না পেলে হাইকোর্টে রিট করা হবে বলেও জানান এ আইনজীবী।
তিনি নোটিশে বলেছেন, পেশাগত অসদারচরণের দায়ে ২০০১ সালে টেকনাফ থানার তৎকালীন এসআই প্রদীপ কুমার দাশকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। বিভাগীয় মামলাও হয় তার বিরুদ্ধে। এ নিয়ে হাইকোর্টে একটি রিটও হয়। কিন্তু সেটা নিষ্পত্তি হওয়ার আগেই প্রদীপকে পরিদর্শক হিসেবে পদোন্নতি দেয়া হয়।
উল্লেখ্য, ১ জানুয়ারি ১৯৯৫ সালে সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করেন প্রদীপ কুমার দাশ।
এদিকে গত ৩১ আগস্ট রাত সাড়ে ৯টার দিকে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়া মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। এ ঘটনায় নিহতের বড় বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস বাদী হয়ে প্রদীপ কুমার দাশ, পরিদর্শক লিয়াকত আলীসহ নয় জনকে আসামি করে টেকনাফ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ৫ আগস্ট সকালে মামলা দায়ের করেন। ৬ আগস্ট টেকনাফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত (আদালত নম্বর-৩) এর বিচারক মো. হেলাল উদ্দিনের আদালতে চাকরি থেকে বরখাস্ত হওয়া সাত আসামি আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে বিচারক জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে সবাইকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এরপরই তাদের সবাইকে বরখাস্ত করা হয় পুলিশ বাহিনী থেকে।
দেশের ৬৫১ তম থানা কক্সবাজারের ‘ঈদগাঁও’
সমুদ্রকন্ঠ রিপোর্ট ॥ কক্সবাজার সদর উপজেলার পাহাড় ও উপকূল বেষ্টিত বৃহত্তর ঈদগাঁওকে আলাদা থানা ঘোষণা করা হয়েছে। ঈদগাঁওর পাঁচ ইউনিয়নের...
Discussion about this post