দেশের অন্যতম প্রধান পর্যটন আকর্ষণকারী স্পট কক্সবাজার। এই সমুদ্রসৈকতকে ঘিরে গড়ে উঠেছে থ্রি স্টার, ফোর স্টার ও ফাইভ স্টার হোটেল। দেশীয় পর্যটকরাই ছিল এখানকার পর্যটকদের আয়ের মূল উৎস। ভাড়াও ছিল সাধ্যের মধ্যে। তবে সে চিত্র এখন পাল্টেছে। যে রুমের ভাড়া ছিল দুই হাজার টাকা, তা এখন তিন হাজার।
কক্সবাজারে ঘুরতে আসা এক পর্যটক জানান, আগে এখানে মানসম্মত হোটেলের ভাড়া আরও কম ছিল। তবে এখন ভাড়া অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।
রুম ভাড়া বৃদ্ধির কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখা যায়, ২০১৭ সালে বিতাড়িত হয়ে রোহিঙ্গারা আসলে দেশি বিদেশি বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা ঘাঁটি গাড়েন হোটেলগুলোতে। একেকজন ফরেনার একেকটি আপ্যার্টমেন্ট নিয়ে নেন বলে জানান এক হোটেল কর্মকর্তা। একজন হোটেল কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যমকে জানান, বেশিরভাগ ফরেনারই পুরো মাসের জন্য ‘মাসচুক্তিতে’ ভাড়া করে নেন হোটেলের রুমগুলো।
এদিকে বাড়তি এই ভাড়ার চাপ বেড়াতে আসা শিক্ষার্থীদের বিপদে ফেলেছে। একজন শিক্ষার্থী বলেন, আম্মা আপা যা টাকা দেয় তাই দিয়ে জোড়াতালি দিয়ে ঘুরতে আসি। এসে দেখি এখানে এত ভাড়া! খাবার খরচও এত বেশি! ছাত্র বলে না, এমনিতেই তো এটা অনেক বেশি।
বিদেশিদের বাড়তি চাপে কক্সবাজারের হোটেল ব্যবসায়ীরাও বাড়িয়ে চলেছেন ব্যবসা।
পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান রাম চন্দ্র দাশ বলেন, স্টুডেন্টদের জন্য বিশেষ বিবেচনা রেখে একটি বড় একোমডেশন নির্মাণের পরিকল্পনা করেছি আমরা। সেখানে ছাত্রদের জন্য স্বল্পমূল্যে থাকবার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বিএনপি নেতা সালাউদ্দিনকে কতদিন ভারতে থাকতে হবে?
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদকে আরও কতদিন ভারতে থাকতে হবে? তিনি কি সহসা দেশে ফিরতে পারবেন? অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের দায়...
Read more
Discussion about this post