আজ সোমবার সকালে বাকলিয়ায় নিজ বাসায় মৃত্যুবরণ করেন তিনি।
মৃত্যুপথ যাত্রী ফাহমিদাকে বিয়ে প্রসঙ্গে মাহমুদুল হাসান জানিয়েছিলেন, ‘আমি ফাহমিদাকে অনেক ভালোবাসি। দীর্ঘদিন ধরে ফাহমিদা ক্যানসার আক্রান্ত। সবকিছু জেনে বুঝে তাকে বিয়ে করেছি। এমনকি স্ত্রীর যাবতীয় সব চিকিৎসার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছি। আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
চকরিয়ার ছেলে মাহমুদুল হাসান নর্থ সাউথ থেকে এমবিএ আর চট্টগ্রাম নগরের দক্ষিণ বাকলিয়াতে জন্ম নেয়া ফাহমিদা কামাল আইইউবি থেকে বিবিএ ও এমবিএ শেষ করেন। ফাহমিদা কামাল ব্যবসায়ী কামাল উদ্দিন ও শিউলি আক্তারের মেজ সন্তান। তারা দুই বোন, এক ভাই। বড় বোন থাকেন চীনে। ছোট ভাইটি বিবিএ পড়েন। ফাহমিদা চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক কর্মকর্তা সাইফুদ্দিন সাকীর নাতনি।
তিনি গণমাধ্যমকে জানান, ‘দক্ষিণ বাকলিয়ার আব্দুস ছিলাম মাস্টারের বাড়িতে আজ সকালে ফাহমিদা কামাল মৃত্যুবরণ করেন। ফাহমিদা কামাল দীর্ঘদিন ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন। ভারতেও চিকিৎসা নিয়েছেন। কিন্তু সেখানকার চিকিৎসকেরা আশা ছেড়ে দেওয়ায় ফাহমিদাকে দেশে নিয়ে আসা হয়।’
Leave a Reply