রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের জন্য তাদের প্রত্যাবাসনকেই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে বাংলাদেশ। এদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তা অব্যাহত রাখতে পঞ্চম জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যান নিয়ে বৈঠক শেষে একথা বলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। বিশ্ব সম্পদায়ের কাছে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি জিইয়ে রাখা বড় চ্যালেঞ্জ বলেও জানিয়েছেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর ও পার্টনার সংস্থাগুলোর আয়োজনে জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যানের (জেআরপি) ভার্চ্যুয়াল বৈঠক শেষে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
এবারের জয়েন্ট রেসপন্স প্লানে রোহিঙ্গাদের জন্য আর্থিক সহায়তা ধরা হয়েছে ৮৪১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আর ভাসানচরের জন্য ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে আর্থিক সহায়তার পুরোটাই পাওয়ার প্রত্যাশা করে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক সম্পদায়ের কাছে রোহিঙ্গাদের সহায়তার বিষয়টি অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে রাখা এখন বড় চ্যালেঞ্জ। সভায় জাতিসংগ ছাড়াও সহাকারী সংস্থা এবং প্রতিনিধিরা রোহিঙ্গাদের আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি প্রত্যাবাসনের ওপর জোর দেন।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় না দিলে বড় ক্রাইসিস হত। এটা সবার মনে আছে, তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। আইওম, ইউএনএইচসিআর, ইউএস রাষ্ট্রদূত বক্তব্য দিয়েছেন। রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি পরিবেশ নষ্ট হয়েছে, বন ধ্বংস হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, মিয়ানমার সমস্যা বিশ্বের প্রায়োরিটি লিস্টে রাখতে আমরা সফল। তাদের জন্য অর্থ সহায়তা কমেনি। অর্থ সহায়তা যাতে না কমে সেজন্য আইওএম, ইউএনএইচসির ডিজিরা এটা একে অন্যকে বলেছেন। এছাড়া, ইউক্রেন সমস্যার কারণে রোহিঙ্গাদের দাতাদের দেয়া বাজেট কমবে না বলেও জানান, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
Leave a Reply